সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ: ছাত্র-ছাত্রীদের প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা করে বৃত্তি দিচ্ছে এই সংস্থা, দেখে নিন আবেদন পদ্ধতি

Baisali Samanta
Sitaram Jindal Foundation Scholarship

Sitaram Jindal Foundation Scholarship: বর্তমান সময়ে ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন স্কলারশিপের মধ্যে অন্যতম হলো সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ। সমাজে দুঃস্থ পরিবারের মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে নিজেদের পড়াশোনা সঠিকভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে তার জন্যই এই স্কলারশিপের ব্যবস্থা। জিন্দালের এই বৃত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব আমরা আজকের এই প্রতিবেদনে, যেখানে এই স্কলারশিপের জন্য কী যোগ্যতা প্রয়োজন, আবেদন প্রক্রিয়া ছাড়াও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব।

সূচীপত্র
সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) স্কিম কী :সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) পাওয়ার যোগ্য কারা :ক্যাটাগরি এ :ক্যাটাগরি বি :ক্যাটাগরি সি :স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে:ক্যাটাগরি ডি :ক্যাটাগরি ই :সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপে(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) আবেদন করলে কত টাকা পাওয়া যায় :ক্যাটাগরি এ :ক্যাটাগরি বি :ক্যাটাগরি সি :ক্যাটাগরি ডি :ক্যাটাগরি ই :সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলার্শিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) এ আবেদন পদ্ধতি :প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা হোস্টেলে থাকেন তাদের হোস্টেলসীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ স্কিমের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক:

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) স্কিম কী :

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপটি চালু হয় মূলত বেঙ্গালুরুতে। সেখানকার একটি দাতব্য সংস্থা যার নাম সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন, মূলত তাদের দ্বারাই এই স্কলারশিপটির সুবিধা পান ছাত্র-ছাত্রীরা। সমাজে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্যই এই স্কলারশিপের ব্যবস্থা করা যাতে ছাত্রছাত্রীরা একাদশ শ্রেণি থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত নিজের পড়াশোনা করতে পারেন তার সুবন্দোবস্ত রয়েছে স্কলারশিপে। এছাড়া স্কলারশিপের আওতায় রয়েছে কারিগরি শিক্ষার ডিপ্লোমা কোর্স এবং পলিটেকনিক কোর্সও। আসুন দেখে নিই এই স্কলারশিপ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে।

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) পাওয়ার যোগ্য কারা :

এই স্কলারশিপ পাবার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরি। ছাত্র-ছাত্রীদের শেষ পরীক্ষার নম্বর পারিবারিক আয় ও আরো কিছু বিষয়গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

ক্যাটাগরি এ :

  • আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ৩০ বছরের মধ্যে।
  • কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক আয় হতে হবে ৪ লক্ষ টাকা।
  • অন্যান্য শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের পারিবারিক বার্ষিক আয় হতে হবে ২.৫ লাখের মধ্যে।
  • আবেদনকারীকে অবশ্যই একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠরত ছাত্র কিংবা ছাত্রী হতে হবে।
  • পুরুষদের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষায় ৬০% নম্বর থাকতে হবে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক।
  • পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ছেলেদের জন্য ৬৫ শতাংশ নম্বর ৬০ শতাংশ নম্বর মেয়েদের জন্য আবশ্যিক।
  • কর্নাটকের ছাত্রীদের জন্য ৬৫ শতাংশ নম্বর ও ছেলেদের ক্ষেত্রে ৭০% নম্বর থাকতে হবে।

ক্যাটাগরি বি :

  • আবেদনকারীর বয়স হতে হবে অনূর্ধ্ব ৩০।
  • আবেদনকারীকে যেকোনো ধরনের বেসরকারি কিংবা সরকারি প্রতিষ্ঠানে আইটিআই কোর্সের পাঠরত হতে হবে।
  • এই স্কলারশিপ পেতে গেলে পুরুষ আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে শেষ পরীক্ষায় অন্ততঃপক্ষে ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে ৩৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
  • কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কোনো পরিবারের বার্ষিক আয় হতে হবে ৪ লক্ষ টাকা।
  • অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক আয় অবশ্যই ২.৫ লাখের বেশি নয়।

ক্যাটাগরি সি :

  • প্রতিটি ক্যাটাগরিতেই বয়স সীমা দেওয়া রয়েছে ৩০ বছর।
  • ক্যাটাগরি সিতে স্নাতক কোর্স পাঠরত শিক্ষার্থীরাই কেবল আবেদন করতে পারবেন।
  • কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে কোন পরিবারের বার্ষিক আয় হতে হবে অনূর্ধ্ব ৪ লক্ষ টাকা।
  • অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তাদের পারিবারিক বার্ষিক আয় হতে হবে ২.৫ লক্ষ টাকার মধ্যে।
  • পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রদের ক্ষেত্রে শেষ পরীক্ষায় ন্যূনতম ৬০ শতাংশ ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক । তবে কর্নাটকের ছাত্রদের ক্ষেত্রে ৬৫ শতাংশ নম্বর ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।

স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে:

  • আবেদন প্রার্থীদের স্নাতক কোর্সে পাঠরত হতে হবে।
  • ছেলেদের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫৫ শতাংশ নম্বর ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক।
  • কর্নাটকের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে নিয়মটি অন্য, ছেলেদের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষায় ৬৫ শতাংশ নম্বর ও মেয়েদের ক্ষেত্রে ৭% নম্বর থাকতে হবে।
  • পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রে সেই নিয়মটি রয়েছে একটু অন্য মেয়েদের ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী পরীক্ষায় নাম্বার থাকতে হবে ৫৫ শতাংশ ছেলেদের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ
  • কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক আয় থাকতে হবে ৪ লক্ষের মধ্যে। অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে যেটি থাকতে হবে ২.৫ লাখের মধ্যে।

ক্যাটাগরি ডি :

  • এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত হবেন মূলত যে সমস্ত সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল, অটোমোবাইল টেক, নার্সিং, ফার্মেসি, কম্পিউটার সায়েন্স ও ফিজিওথেরাপি, পরিবেশ সম্পর্কিত কোর্সগুলিতে পাঠরত ছাত্রছাত্রীরাই।
  • বয়সীমা অনূর্ধ্ব তিরিশ।
  • ছেলেদের ক্ষেত্রে শেষ পরীক্ষায় থাকতে হবে ৫৫ শতাংশ নম্বর মেয়েদের ক্ষেত্রে থাকতে হবে ৫০ শতাংশ নম্বর।
  • কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক আয় থাকতে হবে ৪ লক্ষ টাকা।
  • অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক থাকতে হবে ২.৫ লাখ ।

ক্যাটাগরি ই :

  • এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং, মেডিসিন, আর্কিটেকচার কোর্সে পাঠরত ছাত্রছাত্রীরা।
    এমডিএস শিক্ষার্থীরাও এই স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
  • আবেদনকারীর প্রার্থীদের বয়সসীমা থাকতে হলে ৩০ এর মধ্যে।
    কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে পারিবারিক বার্ষিক আয় হতে হবে চার লক্ষের মধ্যে এবং অন্যান্য শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে তা আড়াই লাখের মধ্যে থাকা বাধ্যতামূলক
  • এই স্কলারশিপ এ আবেদন করতে গেলে পূর্ববর্তী ছেলেদের ক্ষেত্রে ৬৫% নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক, মেয়েদের ক্ষেত্রে ৬০% নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক।
  • কর্ণাটক পশ্চিমবঙ্গের এই যে সমস্ত ছাত্ররা এই স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন তাদের শেষ পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর হতে হবে ৬৫% মেয়েদের ক্ষেত্রে তা ৬০%।

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপে(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) আবেদন করলে কত টাকা পাওয়া যায় :

সীতারাম জিন্দাল স্কলারশিপের টাকা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কোর্স অনুযায়ী বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা রয়েছে। প্রতিমাসে ৩২০০ টাকা পর্যন্ত স্কলারশিপ পাওয়া যায়। বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী এই স্কলারশিপের টাকা বিভিন্ন রকম আসুন দেখে নেওয়া যাক এক নজরে সেগুলি:

ক্যাটাগরি এ :

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের প্রতি মাসে মেয়েদের ৭০০ টাকা প্রতি মাসে ছেলেদের ৫০০ টাকা দেওয়া হয়।।

ক্যাটাগরি বি :

এই ক্যাটাগরিতে আই টি আই এর ছাত্ররা অন্তর্ভুক্ত সরকারি আইটিআই শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০০ টাকা প্রতি মাসে ও ব্যক্তিগত আইটিআই এর জন্য ৭০০ টাকা বরাদ্দ। এছাড়া যে

ক্যাটাগরি সি :

যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা স্নাতক করছে পড়াশুনা করছেন তাদের ক্ষেত্রে মেয়েদের জন্য ১৪০০ টাকা প্রতি মাসে এবং ছেলেদের জন্য প্রতি মাসে ১১০০ টাকা বরাদ্দ রয়েছে শারীরিকভাবে যে সমস্ত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা রয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে ১৪০০ টাকা ও প্রাক্তন সেনাদের বিধবা ও অবিবাহিত দের জন্য পনেরশো টাকা বরাদ্দ রয়েছে ।

স্নাতকোত্তর করছে যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা রয়েছেন প্রতিমাসে মেয়েদের জন্য বরাদ্দ ১৮০০ টাকা ও ছেলেদের জন্য ১৫০০ টাকা। শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ১৮০০ টাকার বৃদ্ধি ব্যবস্থা এমনকি প্রাক্তন সেনাদের বিধবাদের জন্য প্রতি মাসে বরাদ্দ বৃত্তি রয়েছে ১৮০০ টাকা।

ক্যাটাগরি ডি :

এই ক্যাটাগরিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ডিপ্লোমা কোর্সে শিক্ষার্থীরা, মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রতিমাসে বারোশো টাকা ও ছেলেদের ক্ষেত্রে হাজার টাকা বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে।

ক্যাটাগরি ই :

এই ক্যাটাগরিতে ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিসিন করছে শিক্ষার্থীরা রয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার কোর্সে মেয়েদের জন্য প্রতি মাসে ২৩০০ টাকা ও ছেলেদের ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকার বৃত্তি রয়েছে। মেডিসিন করছে পাঠুরত মেয়েদের জন্য ওয়াসিক ৩০০০ টাকা ছেলেদের জন্য আড়াই হাজার টাকা বরাদ্দ। যে সমস্ত মেয়েরা ইঞ্জিনিয়ারিং বা মেডিসিন করছে পিজি কোর্সে করছেন তাদের জন্য ৩২০০ টাকা বৃদ্ধি ও ছেলেদের ক্ষেত্রে ২৮০০ টাকা বৃত্তির ব্যবস্থা রয়েছে।

ছাত্রাবাসে যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা থেকে পড়াশোনা করেন যেমন ডিপ্লোমাস্নাতক আইটিআই বা পিজি কোর্স করেন যারা তারা ১২০০ টাকা অতিরিক্ত পান। এছাড়াও মেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং পিজি কোর্সে যারা হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করেন তাদের জন্য অতিরিক্ত ১৮০০ টাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলার্শিপ(Sitaram Jindal Foundation Scholarship) এ আবেদন পদ্ধতি :

স্কলারশিপ এর জন্য অফলাইন ও অনলাইন দুভাবেই আবেদন করা যায়। অনলাইনে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে কয়েকটি সহজ ধাপের মাধ্যমে আবেদন করতে পারা যায় কেউ যদি চান অফলাইনে আবেদন করবেন সে ক্ষেত্রে তিনি ফর্মটি ডাউনলোড করে তার সঙ্গে সমস্ত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিয়ে সরাসরি সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন এর ঠিকানায় আবেদন পত্রটি জমা দিতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস :

এই স্কলারশিপের আবেদন করবার জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের বৃত্তির ফরমের সাথে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে আসুন জেনে নিই সে গুরুত্বপূর্ণ নথি গুলি কী কী

  1. শেষ পরীক্ষার ফটোকপি ।
  2. আয়ের শংসাপত্র ।
  3. এইচএসসি বা এস এস এল সির স্কোর কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  4. ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা মেডিকেল কিংবা এমবিএ
  5. শিক্ষার্থীদের জন্য তাদের ফ্রি সংক্রান্ত শংসাপত্রের অনুলিপি জমা দিতে হবে।
  6. ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা এমবিএ কিংবা মেডিকেল
  7. শিক্ষার্থীদের জন্য মেধা শংসাপত্র কপি জমা দিতে হবে।

যে সমস্ত শিক্ষার্থীরা হোস্টেলে থাকেন তাদের হোস্টেল

  1. ওয়ার্ডেনের সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে।
  2. কোন আবেদনকারীর শারীরিক অক্ষমতা থাকলে তাহলে কোন উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কাছ থেকে তার শারীরিক অক্ষমতার শংসাপত্র টি জমা দিতে হবে।
  3. বিধবা ও প্রাক্তন সেনাদের ক্ষেত্রে পিপিও সম্পর্ক নির্ভরতা শংসাপত্র এবং প্রাক্তন সৈন্যদের বিধবা আই কার্ডের কপি জমা দিতে হবে।

যোগাযোগের ঠিকানা ও ফোন নম্বর
ট্রাস্টি সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন জিন্দাল নগর তুমকুর রোড বেঙ্গালুরু ৫৬০০৭৩
ফোন নম্বর: +৯১-৮০২৩ ৭১ ৭৭৭৭, +৯১-৮০২৩ ৭১ ৭৭৭৮, +৯১- ৮০২৩ ৭১ ৭৭৭৯, +৯১-৮০২৩ ৭১ ৭৭৮০

ইমেইল আইডি:
scholarship@ Sitaram Jindal foundation.org,
info@ Sitaram Jindal foundation.org,
donation @ Sitaram Jindal foundation.org.

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ স্কিমের কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক:

সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপ স্কিমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট লিঙ্কএখানে ক্লিক করুন
সীতারাম জিন্দাল ফাউন্ডেশন স্কলারশিপের আবেদন পত্রের লিঙ্কএখানে ক্লিক করুন

Share This Article
Leave a Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *